সফল হওয়ার জন্যে প্রয়োজনীয়তা Part 3

আমরা যদি নিজেই সফল হয়ে যায় এবং সমাজ যদি অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যায় তাহলে সে সমাজে নিজেকে সফল বানিয়ে কোন লাভ নেই ।

একজন ছাত্র  তখনই তার জীবনে সফল হবে যখন সে তার নিজের সমাজকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যাবে।

ছাত্র জীবনে দেখাযায় যে অনেকে বড় বড় ভুল করে থাকে। কিন্তু তারা তাদের ভুল কে সংশোধন করে না।  কেউ কোনো দিন কাউরের ভুল কে সংশোধন করতে পারে না যতক্ষণ না সে নিজের প্রচেষ্টা করে নিজের সংকল্প না করে মানুষ তার নিজের সংশোধন নিজেই বেশি ভালোভাবে করতে পারে তাকে কেউ তার সংশোধন হতে পারে না যতক্ষণ না সে তার সংশোধন না করে। সে কেমন আছে ভালোভাবে নিজেকে জানে তার কোন জায়গায় কোন জিনিসটা কখন তাকে তার জীবনের সংশোধন করা দরকার এবং যতক্ষণ না সে তার সে সমস্যাগুলোও সংশোধন না করে তাহলে সে তার জীবনে কোনদিন সফলতা হয়ে আসতে পারে না। তাহলে তাকে অবশ্যই দরকার তার জীবনে সেগুলো তাকে সংশোধন করে নেওয়া এবং তাকে সংশোধন করার জন্য যে রাস্তা গুলো অতিক্রম করা দরকার যে রাস্তা দিয়ে চলা দরকার যে রাস্তা দিয়ে চলতে গেলে হতে পারে সে তার জীবনে সেগুলো সংশোধন করতে পারে সে পথে তাকে চলা দরকার। তাহলে সে সংশোধন করার পর তার জীবনে ভালো কিছু করতে পারে তার জীবনে সে তার লক্ষ্যে তার উদ্দেশ্যে তার আশায় তার সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে পারে। সংশোধন এমন জিনিস পৃথিবীতে এমন কোন ব্যক্তি নাই যে তার জীবনে ভুল করে না এমনও দেখা যায় সে তার জীবনে অনেক কিছু ভুল করে , আবার অনেক যুব সমাজ আছে সে অনেক ভুল করে থাকে তারপর সেটাকে সংশোধন করে নেয় ।এবং সে ভুলটা যেনো  জীবনে আর কোনদিন না হয় সে জন্য সে অনেক সাবধানের সাথে থাকে।

মানুষ বলতেই ভুল, মানুষের জীবনে এটা একটা বাস্তবতা এটা একটা ব্যতিক্রম যে মানুষ তার জীবনে ভুল করবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে মানুষ ভুল করতে পারে না কেন মানুষ মাত্রই ভুল মানুষের বুদ্ধি আছে মানুষ ভুল করতেই পারে কিন্তু মানুষ যখন কোন কিছু ভুল করার পর সেটাকে সে নিজে সংশোধন করে তাহলে সেটা মুল্য বোধ সংশোধন হবে তাহলে ভুলকারিকে দরকার তার ভুলকে নিজেই সংশোধন করে নেওয়া। সে তার ভুলকে কিভাবে নিজেই সংশোধন করবে তার জন্য একটা পরী শিখনের রাস্তা দরকার । আমাদের জীবনে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বার বার জেগে উঠে যে চিরকালের জন্য কিভাবে সাফল্য হওয়া যায়। যে তার জীবনে ব্যর্থতা অনুভব করে সেটা কিভাবে সফল করা যায়। এসব প্রশ্নগুলো মানুষের মাথায় সবসময় ঘিরে থাকে সে কি ভাবে তারে সমস্যাটা সংশোধন করবে।

কেউ যদি তার ভুলকে সংশোধন করার পর অঙ্গীকার করে সে আর ভুল করবে না তাহলে সে নিশ্চয়ই কোন আর ভুল রাস্তায় নেমে আসবে না।

সে হতাশার কালো ছায়ায়  পড়বে না ,সে হতাশা থেকে বিরত থাকবে একটা সুখের জীবন অতিবাহিত করবে ।

তাহলে মানুষকে দরকার এমন কোন কিছু কাজ  না করে বসা যে সে কাজটা  তাকে হতাশার মধ্যে রাখে। তাহলে একজন ব্যাক্তিকে সবসময় ভেবে চিন্তে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, তাহলে এমন ফলে হাত দেওয়া না ভালো যে ফলে কাঁটা আছে।

মানুষ বলতেই মরণশীল। পৃথিবীর এমন কোন বস্তু নেই যে তাকে পৃথিবী ছেড়ে যেতে হবে না সবাইকে মৃত্যুর স্বাদ অনুভব করতে হবে। এর মধ্যে কোন সন্দেহ নেই যে মানুষ মরণশীল প্রত্যেককে মরতে হবে যার জীবনে প্রাণ আছে তাকে তো মরতেই হবে যখন আমাদেরকে মরতি হবে আমরা এমন ভাবে মরবো যে মরনের সময়  আমাদের মুখে হাসি ফোটে। চেহারাই দুঃখের হাসি থাকে । দুঃখের কান্না না থ থাকে। আমাদেরকে দুঃখের কান্না না দুঃখের হাসি নিয়ে মরিতে হবে ।

তাহলে সেটা হবে আসলে  জীবনের সফলতা।

তাহলে মানুষকে এমন কিছু করা দরকার যে কাজটা করতে গেলে সে তার জীবনে সব সময় হাসি খুশি অনুভব করে।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *